কুইক রেন্টালে ভর্তুকির ৭০ হাজার কোটি টাকা কোথায়, প্রশ্ন মন্টুর
নিজস্ব প্রতিবেদক, স্বাধীন খবর ডটকম
প্রকাশের তারিখ:
শনিবার, জুলাই ২৩, ২০২২ ১০:২৪ অপরাহ্ণ পরিবর্তনের তারিখ:
শনিবার, জুলাই ২৩, ২০২২ ১০:২৪ অপরাহ্ণ

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
কুইক রেন্টালে ভর্তুকির ৭০ হাজার কোটি টাকা কোথায় গেছে তা জানতে চেয়েছেন গণফোরাম একাংশের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু।
তিনি বলেছেন, শুধু বিদ্যুৎ খাতে ৭০ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ পেতে, যে টাকা দিয়ে প্রায় সাতটা পাওয়ার প্ল্যান্ট করা যেত। কার পেটে এই টাকা গেছে? জবাব দিতে হবে। বিদ্যুৎ মন্ত্রীকে জবাব দিতে হবে জনগণের কাছে। চুরি চুরি, মহাচুরির রাজত্ব কায়েম হয়েছে চারদিকে। মুক্তিযুদ্ধের অর্জন চুরির মাধ্যমে বিসর্জন দিচ্ছে দুর্নীতিবাজ সরকার।
শনিবার (২৩ জুলাই) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যয়ে গণফোরাম শীর্ষক আলোচনা সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্টু বলেন, ২০১৪ সালে ১৫৪টি আসন দখল করলো বিনা নির্বাচনে। আসলে সেটি হয়েছিল সাজানো নির্বাচন। ২০১৮ সালে মধ্যরাতের নির্বাচনে ক্ষমতা দখল করে। পৃথিবীর কোথাও এমন কলঙ্কিত ইতিহাস নেই। দেশের বর্তমান ক্রান্তিকাল উত্তরণে একটাই উপায়, সব রাজনৈতিক দলের ঐক্যের মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা। ভয় বিতাড়িত করে সাহসে বুক নিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রাজপথে লড়াইয়ে নামতে হবে সবাইকে দেশ ও জাতির স্বার্থে।
অনুষ্ঠানে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, একযুগ ধরে দুঃশাসনের মাধ্যমে লুটপাট করে রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙে ফেলেছে। জনগণের টাকা লুটপাট করার সুযোগ করে দিয়েছেন আপনি ও আপনার সরকার। আমরা গণফোরাম এর বিরুদ্ধে সর্বশক্তি দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাবো।
তিনি বলেন, আপনারা নাকি লোডশেডিং জাদুঘরে পাঠাবেন। তবে এখন কী হচ্ছে? এগুলো দেখে আমাদের লজ্জা হয়। আপনারা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা ও মুনাফেকি করেছেন। আপনার সরকারের প্রতারণা আর মুনাফেকির শাস্তি জনগণ দেবে, নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে আপনাদের হটিয়ে জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা করবে।
কুইক রেন্টালে ভর্তুকির ৭০ হাজার কোটি টাকা কোথায় গেছে তা জানতে চেয়েছেন গণফোরাম একাংশের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু।
তিনি বলেছেন, শুধু বিদ্যুৎ খাতে ৭০ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ পেতে, যে টাকা দিয়ে প্রায় সাতটা পাওয়ার প্ল্যান্ট করা যেত। কার পেটে এই টাকা গেছে? জবাব দিতে হবে। বিদ্যুৎ মন্ত্রীকে জবাব দিতে হবে জনগণের কাছে। চুরি চুরি, মহাচুরির রাজত্ব কায়েম হয়েছে চারদিকে। মুক্তিযুদ্ধের অর্জন চুরির মাধ্যমে বিসর্জন দিচ্ছে দুর্নীতিবাজ সরকার।
শনিবার (২৩ জুলাই) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যয়ে গণফোরাম শীর্ষক আলোচনা সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্টু বলেন, ২০১৪ সালে ১৫৪টি আসন দখল করলো বিনা নির্বাচনে। আসলে সেটি হয়েছিল সাজানো নির্বাচন। ২০১৮ সালে মধ্যরাতের নির্বাচনে ক্ষমতা দখল করে। পৃথিবীর কোথাও এমন কলঙ্কিত ইতিহাস নেই। দেশের বর্তমান ক্রান্তিকাল উত্তরণে একটাই উপায়, সব রাজনৈতিক দলের ঐক্যের মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা। ভয় বিতাড়িত করে সাহসে বুক নিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রাজপথে লড়াইয়ে নামতে হবে সবাইকে দেশ ও জাতির স্বার্থে।
অনুষ্ঠানে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, একযুগ ধরে দুঃশাসনের মাধ্যমে লুটপাট করে রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙে ফেলেছে। জনগণের টাকা লুটপাট করার সুযোগ করে দিয়েছেন আপনি ও আপনার সরকার। আমরা গণফোরাম এর বিরুদ্ধে সর্বশক্তি দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাবো।
তিনি বলেন, আপনারা নাকি লোডশেডিং জাদুঘরে পাঠাবেন। তবে এখন কী হচ্ছে? এগুলো দেখে আমাদের লজ্জা হয়। আপনারা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা ও মুনাফেকি করেছেন। আপনার সরকারের প্রতারণা আর মুনাফেকির শাস্তি জনগণ দেবে, নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে আপনাদের হটিয়ে জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা করবে।
স্বাধীন খবর ডটকম/আ আ
