সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা

ডাকাতি: চুরি, লুণ্ঠন

ছিনতাই: দখল, অপহরণ

নিরাপত্তা: সুরক্ষা, রক্ষাকবচ

অপরাধ: অপরাধমূলক কার্যকলাপ, বেআইনি কার্য

প্রতিবাদ: বিক্ষোভ, প্রতিবাদ কর্মসূচি

মোহাম্মদপুরে ডাকাতি ও ছিনতাই সম্প্রতি উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। ১১ অক্টোবর রাতে, মোহাম্মদপুরে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের একটি ঘটনা ঘটে। ডাকাতেরা আবু বকরের বাসা ও অফিসে প্রবেশ করে। তাঁরা সেনাবাহিনী ও র‍্যাবের পোশাক পরে আসে এবং ৭৫ লাখ টাকা ও ৭০ ভরি সোনা লুট করে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানায়, মোহাম্মদপুরে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের পেছনে র‍্যাবের সাবেক এক কর্মকর্তা জড়িত। ১০ অক্টোবর, মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান এলাকায় ছিনতাইতে বাধা দেওয়ার কারণে রবিউল ইসলামকে হত্যা করা হয়।

স্থানীয়রা মোহাম্মদপুরে ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে প্রতিবাদ করেছে। গতকাল বিকেলে, স্থানীয়রা থানার সামনে একত্রিত হয়েছিল। তারা পুলিশকে ৭২ ঘণ্টা সময় দেয় কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য। তাঁদের দাবি, মোহাম্মদপুরে নিরাপত্তা বাড়াতে হবে।

ডাকাতির ঘটনায় র‍্যাবের সাবেক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জড়িত বলে জানা গেছে। তিনি র‍্যাব সদর দপ্তরের প্রধান ছিলেন। এ ছাড়া, র‍্যাব–৪-এর কিছু সদস্যও জড়িত রয়েছে। তদন্ত চলছে এবং আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে এক তরুণী হেঁটে যাচ্ছেন। এক তরুণ তাঁর গতিরোধ করে এবং ব্যাগটি ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।

মোহাম্মদপুরে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে জনতা সক্রিয় রয়েছে। স্থানীয় নেতারা পুলিশের প্রতি দাবি জানাচ্ছেন। যদি পুলিশ কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাঁরা থানায় অবস্থান করবে।

থানার ওসি আলী ইফতেখার হাসানের সঙ্গে বৈঠকে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছে। পুলিশ সদস্যদের মধ্যে অভাব রয়েছে, যা নিরাপত্তা বিঘ্নিত করছে। তাই, পুলিশ স্থানীয় জনতার সহায়তা চায়।

র‍্যাব-২–এর পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া বলেন, অপরাধের পেছনে রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব থাকতে পারে। অপরাধীদের ধরতে যৌথ বাহিনী ব্লক রেইড দিচ্ছে।

স্থানীয় জনতার প্রতিবাদ

স্থানীয়রা মোহাম্মদপুরে ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে প্রতিবাদ করেছে। গতকাল বিকেলে, স্থানীয়রা থানার সামনে একত্রিত হয়েছিল। তারা পুলিশকে ৭২ ঘণ্টা সময় দেয় কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য। তাঁদের দাবি, মোহাম্মদপুরে নিরাপত্তা বাড়াতে হবে।

ডাকাতির ঘটনায় র‍্যাবের সাবেক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জড়িত বলে জানা গেছে। তিনি র‍্যাব সদর দপ্তরের প্রধান ছিলেন। এ ছাড়া, র‍্যাব–৪-এর কিছু সদস্যও জড়িত রয়েছে। তদন্ত চলছে এবং আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে এক তরুণী হেঁটে যাচ্ছেন। এক তরুণ তাঁর গতিরোধ করে এবং ব্যাগটি ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।

মোহাম্মদপুরে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে জনতা সক্রিয় রয়েছে। স্থানীয় নেতারা পুলিশের প্রতি দাবি জানাচ্ছেন। যদি পুলিশ কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাঁরা থানায় অবস্থান করবে।

থানার ওসি আলী ইফতেখার হাসানের সঙ্গে বৈঠকে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছে। পুলিশ সদস্যদের মধ্যে অভাব রয়েছে, যা নিরাপত্তা বিঘ্নিত করছে। তাই, পুলিশ স্থানীয় জনতার সহায়তা চায়।

র‍্যাব-২–এর পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া বলেন, অপরাধের পেছনে রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব থাকতে পারে। অপরাধীদের ধরতে যৌথ বাহিনী ব্লক রেইড দিচ্ছে।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন: নতুন উদ্যোগ ও সম্ভাবনা