সৈয়দ মকবুল হোসেন লেচু মিয়ার এর সংক্ষিপ্ত জীবনী
নিজস্ব প্রতিবেদক, স্বাধীন খবর ডটকম
প্রকাশের তারিখ:
বুধবার, মার্চ ১৬, ২০২২ ৮:২১ অপরাহ্ণ পরিবর্তনের তারিখ:
বুধবার, মার্চ ১৬, ২০২২ ৮:২৩ অপরাহ্ণ
সৈয়দ মকবুল হোসেন ১৯৪৬ সালে সিলেটের গোলাপগঞ্জের পশ্চিম আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিসাইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে বিএ এবং এমএ পাশ করেন। পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তার স্ত্রী সাজেদা পারভিন। তার এক ছেলে সৈয়দ তানভীর আহমদ ও মেয়ে সৈয়দা আদিবা হুসাইন।
১৯৯১ সালের পঞ্চম ও ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এবং ১৯৯৬ সালের সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে একই আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হয়েছিলেন।
জন্ম ও প্রথমিক জীবন
সৈয়দ মকবুল হোসেন ১৯৪৬ সালে সিলেটের গোলাপগঞ্জের পশ্চিম আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিসাইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে বিএ এবং এমএ পাশ করেন। পরবর্তীতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
তার স্ত্রী সাজেদা পারভিন। তার ১ ছেলে সৈয়দ তানভীর হোসেন ও ১ মেয়ে সৈয়দা আদিবা হুসাইন।
কর্মজীবন
মকবুল সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি উপসচিব পদ থেকে পদত্যাগ করে ব্যবসা শুরু করেন।[৪] তার জন্মস্থান সুন্দিসাইল গ্রামে প্রতিষ্ঠাতা করেন ড. সৈয়দ মকবুল হোসেন উচ্চ বিদ্যালয় ও ডিগ্রি কলেজ। এছাড়া বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা তিনি।
রাজনৈতিক জীবন
রাজনৈতিক জীবন: সৈয়দ মকবুল হোসেন ১৯৮৬ সালের তৃতীয় ও ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সিলেট-৬ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে তিনি জড়িত থাকলেও ১৯৯১ সালের পর যোগ দেন বিএনপিতে।
১৯৯১ সালের পঞ্চম ও ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এবং জুন ১৯৯৬ সালের সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে একই আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হয়ে ছিলেন।
মৃত্যু
সৈয়দ মকবুল হোসেন ১৬ মার্চ ২০২২ সালে ঢাকার একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।